Header Ads Widget

Responsive Advertisement

মা ছেলে চটি গল্প





মা ছেলে চটি গল্প 

ছেলের কথায় রহিমা একটু থমকে গেলো। কি বলবে ভেবে পায় না। ছেলের সাথে বেড়িয়ে, দুধের উপর পিঠের ঘষাঘষি খেয়ে আর পার্কে হাত ধরাধরি করে হেঁটে মনের অস্থিরতা একটুও কাটেনি, বরং বেড়েছে। শরীরটা খুব বেচাইন হয়ে আছে। গোসল করেও শরীরের গরম যাচ্ছে না। কিন্তু মা-ছেলের কথাও আর আগায় না। রাতকানা বুড়ি খেতে ডাকছে। কারেন্ট চলেযাবার আগেই খাওয়াদাওয়া সারতে হবে। বুড়ি চলে আসার আগেই রহিমা বিছানা ছেড়ে নেমে গেলো।
মা আর ছেলের মাঝে টুকরো টুকরো ঘটনা ঘটে চলেছে। দুজন দুজনের চাহিদা বুঝতে পারলেও মনের বাধা ডিঙ্গাতে পারছে না। রাতের খাওয়াদাওয়া সেরে রহিমা নিজের ঘরে কাঁথা সেলাইয়ে বসেছে। একটু পরে ছেলেও তার ঘরে ঢুকে খাটে বসলো। শুধু লুঙ্গি পরে আছে। ছেলের দিকে একপলক তাকিয়ে রহিমা সেলাইয়ে মনোযোগ দিলো। আজকেও সে ছেলের দেয়া শাড়িব্লাউজ পরেছে। ব্রেসিয়ার না পরায় গলার কাছ দিয়ে স্তনের উপরিভাগ আর দুই স্তনের খাঁজ অনেকটাই দেখা যাচ্ছে। বুলবুল এমনকি কল্পনায় দুধের বোঁটাও স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছে। রহিমা একমনে কোঁথায় ফোঁড় দিয়ে চলেছে। বুলবুল মায়ের স্তন সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে লাগলো।
রহিমার ক্ষুধার্ত ভোদা ছেলের বিশাল বাঁড়া পুরোটাই গিলে নিয়েছে। মা-ছেলে এখন একসাথে থাপাথাপি করছে। থাপাথাপি করতে করতে রহিমা তীব্র সুখে গুঙ্গিয়ে উঠছে। ছেলেও প্রচন্ড বেগে মার ভোদায় মুষল চালিয়ে যাচ্ছে। চুদার সময় থপ থপ থপ, কখনো ফক ফক ফক আওয়াজ হচ্ছে। বাঁড়ার ঘর্ষণে ভোদার ভিতরটা ছিলে যাচ্ছে। কিন্তু তবুও যেন রহিমার মন ভরছেনা। ভোদার জ্বালা মিটছে না কিছুতেই। বাঁড়ার মুহুর্মুহু আঘাতে রহিমা মাঝেমাঝেই গলা ছেড়ে হাহাকার করে উঠছে..উফ উফ উফ..ওহ..ওহ..ওহ..আহ আহ আহ..আআআ..আআআ..আহহহহ..আরো জোরে বাজান..আরো জোরে..। রহিমার সেই আকুতি আর কামার্ত হাহাকার মেঘের মুহুর্মুহু গর্জনের সাথে মিলেমিশে একাকার হয়ে যাচ্ছে।
ঘনঘন বিজলি চমকাচ্ছে আর মার মুখটা আলোয় ভরে যাচ্ছে। কাদাজলে মাখামাখি গালে কয়েক গাছি চুল লেপটে আছে। কাদামাটি ধুয়ে দিলো বুলবুল। মায়ের মুখখানা এবার পুকুরের জলের মতোই টলটলে দেখাচ্ছে। বিশাল স্তনজোড়া জলে ভাসছে। বিজলী চমকালে কালো বোঁটা দুটোও বুলবুল স্পষ্ট দেখতে পেলো। দুধের উপর হাত রাখতেই মার শরীর আবার কেঁপে উঠলো। ওখান থেকে হাত সরিয়ে দুহাতে মার নরম গাল চেপে ধরে বুলবুল বললো,‘তুমি দেখতে একদম কবরীর মতো।’
‘এত্তো পছন্দ, এত্তো পছন্দ..মা তোমারে আমি সে কথা বুঝায়ে বলতে পারবোনা।’ বুলবুল প্রবল উচ্ছাসে দুহাতে কোমর জড়িয়ে ধরে মাকে শরীরের সাথে চেপে ধরলো। কোমর থেকে হাত নেমে এলো মাংসল পাছায়। বুলবুল দুহাতে মার পাছা টিপাটিপি করতে লাগলো। পানির নিচে ওর বাঁড়া সটান দাঁড়িয়ে গেছে। শাড়ি-পেটিকোটের উপর দিয়ে বাঁড়ার মাথা মার ভোদায় ঘুঁতা মারছে। শাড়িপেটিকোট কোমর পর্যন্ত তুলে বুলবুল দুর্বাঘাসে ছাওয়া ভোদায় হাত রাখলো। জলেভেজা দুর্বাঘাস এখন নরম হয়ে আছে। বুলবুল ঘাসের জঙ্গল মাড়িয়ে ভোদা ঘাটাঘাটি করলো তারপর হাত হাত সরিয়ে মার কাপড় খুলায় মনোযোগ দিলো।
মার দুধ দুইটা একটু চুষলো বুলবুল, তারপর পানিতে ডুব দিয়ে মাছেদের সঙ্গী হলো। মার তলপেট বেয়ে ওর মুখটা আরো নিচে দুর্বাঘাসে ছাওয়া জমিনের উপর চলেএলো। মাছেদের মতো ওখানে মুখ ঘষাঘষি করলো তারপর চিভটা নিচ থেকে টেনে উপরে নিয়ে আসলো। ভোদা চুষানোর কথা রহিমা কখনো স্বপ্নেও কল্পনা করেনি। আর ছেলেকে দিয়ে তো কখনোই না। ছেলেকে সে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলো। কিন্তু অমৃতের সন্ধান পেয়েছে বুলবুল, সেও মুখ সরাতে রাজি না। একটা উরু জড়িয়ে ধরে সে মায়ের ভোদা চুষতে শুরু করলো। পানির নিচে দম আঁটকে আসছে। বুলবুল একটু চুষলো, তারপর ভুষকরে পানির উপরে মাথা তুলে বুকভরে শ্বাস নিয়ে আবার ডুবদিলো। ভোদায় বারবার চোষন পড়তেই রহিমাও যেন সুখের আরো গভীরে প্রবেশ করলো। এবার সেও তার উপোষী ভোদা ছেলের মুখের দিকে ঠেলে দিলো।
রাতজাগা পাখীর তীক্ষ্ণ ডাকে রহিমা সোজা হয়ে বসলো। পিছনে দু’হাত নিয়ে চুলগুলি পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে জল নিংড়ে নিলো। এরপর হাত সরিয়ে মাথা ঝাঁকাতেই ঘণ কালো ঝাঁকড়া চুলগুলি পিঠের উপর ছড়িয়ে পড়লো। মার দুধ দুইটা ভয়ঙ্কর ভাবে নড়ে উঠে বুলবুলের উত্তেজনা আবার বাড়িয়ে দিয়েছে। সে মাথা নিচু করে দুধ কামড়ে ধরতেই রহিমা উত্তেজনায় শিউরে উঠলো। মার স্তনে কামড় দিয়ে বুলবুলের মুখ আরো নিচে নেমে এলো। মাংসল রানে ছোট ছোট কামড় দিয়ে বুলবুল পাশ থেকে উঠে মার দুই পায়ে ফাঁকে বসলো। এবার হাঁটুর নিচ থেকে শুরু করলো বুলবুল। চুমু আর হালকা কামড় দিতে দিতে ওর মুখ উপরে উঠে আসছে। বুলবুলের তৃষ্ণার্ত মুখ মাংসল রান বেয়ে আরো ভিতরে ধেয়ে চলেছে।
মুহুর্মুহু বিজলি চমকে উঠলো। চারপাশ আলোকিতো হয়ে আবার আঁধারে ডুবে গেলো। কয়েক সেকেন্ডের আলোয় বুলবুল যা দেখার দেখে নিয়েছে। থামতে না পেরে সে মুখটা দুই রানের আরো ভিতরে ঢুকিয়ে দিলো। ভোদায় মুখ পড়তেই মা-ছেলে দুজনের শরীরে বিজলির ঝাটকা লাগলো। উত্তেজিত রহিমা পা দুইটা ছড়িয়ে দিতেই বুলবুলের তৃষ্ণার্ত মুখ মায়ের রসালো ভোদায় সেঁটে গেলো। দুপাশে মুখ নাড়িয়ে কুচকুচে কালো দূর্বাঘাস সরিয়ে দিয়ে সে ভোদা চুষতে শুরু করলো। পুকুরে ডুবদিয়ে চুষার চাইতে এখন সে আরো ভালোভাবে চুষতে পারছে। ভোদার গরম রসে বুলবুলের ঠোঁটমুখ মেখে যাচ্ছে। ভোদার রস যে এমন গরম হতে পারে সেটা সে ডুবদিয়ে চুষার সময় টেরপায়নি।
এরপরেই রহিমা সন্তানের কোলে বসে জৈবিক খেলায় মেতে উঠলো। ওর মনে হলো সেই আনন্দে পুকুরের জল নাচছে। মাছগুলি আরোবেশি লাফালাফি করছে। নাড়িকেল গাছের পাতা হাওয়ায় দোলখাচ্ছে। যোনীর ভিতর ছেলের বাঁড়া ধারণ করে তার অদ্ভুৎ অনুভুতি হচ্ছে। মনে হচ্ছে পৃথিবীর সব আনন্দ এখন তার দখলে। ছেলে একটা ঘোড়া আর সে তার মালিক। রহিমা আনাড়ীর মতো ঘোড়া দাবড়াতে লাগলো। ঘোড়া দারড়াতে দাবড়াতে ছেলেকে কামড়ালো, চড় মারলো, নখ দিয়ে পিঠ আঁচড়ে দিলো। কোলের উপর ইচ্ছেমতো উঠবস করলো। আনাড়ীর মতো দাবড়াতে গিয়ে বিশাল পুরুষাঙ্গের নির্মম আঘাতে আঘাতে ক্ষুধার্ত ভোদা থেকে যেমন রস ঝরলো, তেমনি ছেলের বাঁড়া নিংড়ে সে উষ্ণ বীর্যরস বাহির করে নিলো। রহিমা আবার ছেলের বীর্য্যরস যোনীগর্ভে ধারণ করে পরিতৃপ্ত হলো।
স্বামী চাইলেও রহিমা কোনোদিন তার বাঁড়া চুষে দেয়নি। কাজটাকে সে খুবই অপছন্দ করতো। তবে আজ ছেলে যখন পুকুরে ডুব দিয়ে আর ঘাটে বসে ভোদা চুষলো তখন রহিমার অস্বস্তি লাগলেও একটুও খারাপ লাগেনি। বরং ভালোই লেগেছে। আরো ভালোভাবে চুষার জন্য ছেলেকে সুযোগ করে দিয়েছে। তাই ছেলের আবদার মেটানোর জন্য বা যেকারণেই হোক না কেনো রহিমা ছেলের বাঁড়া চুষতে আপত্তি করলো না। ছেলের সাথে সহবাসের পরে রহিমা লজ্জায় বাঁড়ার দিকে এবারও ভালোভাবে তাকানি। বারবার বিদ্যুত চমকালে এবার পূর্ণ দৃষ্টিমেলে দেখলো। দুই বিঘৎ লম্বা, কুচকুচে কালো আর অসম্ভব মোটা বাঁড়াটা দেখে মনে মনে প্রশংসা করলো। এমন বাঁড়া সে জীবনেও দেখেনি। এতোবড় বাঁড়া তার ভোদায় ঢুকেছে মনে পড়তেই রহিমা আবার উত্তেজিত হয়ে পড়লো।
মায়ের চোষণে বুলবুলের শরীরে একের পর এক উত্তেজনার ঢেউ বয়ে যাচ্ছে। মনো হলো মা তাকে জীবনের সেরা সুখ দিচ্ছে। বাঁড়া চুষার গতি বাড়তেই বুলবুল মার মাথা দুহাতে চেপে ধরলো। তবে একটু পরেই মাকে সে বাধা দেয়ার চেষ্টা করলো। মাকে এখন থামাতে না পারলে নয়তো মুখের ভিতরেই বীর্য্যপাত হয়ে যাবে। মার মুখের ভিতর বির্য্যপাত করতে তার একটুও আপত্তি নাই। কিন্তু মার কাছে সেটা ভলো লাগবে কি না সেটা ভেবেই অস্থির হলো। তাছাড়া সে এতো তাড়াতাড়ি বীর্য্যপাত করতেও চায় না। মায়ের বাঁড়াচুষা তার খুব ভালোলাগছে। ছেলের বাঁড়া চুষতে রহিমারও ভালো লাগছে। তাই সেও এখনি বাঁড়া ছাড়তে রাজি না। রহিমার চোষণ তীব্র থেকে আরো তীব্রতর হচ্ছে। বুলবুল সব শেষে আর সামাল দিতে পারলো না। একটু পরেই মায়ের মুখের ভিতর বীর্য্যপাত করে দিলো।
মুখের ভিতর ছেলের নিক্ষিপ্ত বীর্য্যের ধাক্কায় রহিমা একটু থতমতো খেলো। পাম্প থেকে জল বেরুনোর মতো ছেলের বীর্য্য মুখের ভিতরে পড়ছে। তবুও সে বাঁড়াটা ছাড়লো না। গরম বীর্য্যের বিচিত্র স্বাদে সহিমার শরীর কিছুটা গুলিয়ে উঠলেও উন্মাদ আনন্দে সে বাঁড়া চোষা চালিয়ে গেলো। কারণ ছেলের বীর্য্যপাতের সাথে সাথে তার ভোদার ভিতর কাঁপতে শুরু করেছে। উত্তেজিত রহিমা বাঁড়া চুষতে চুষতে দুহাতে ছেলের কোমর জড়িয়ে ধরলো। ছেলের বীর্য্যে ওর মুখ ভর্তি হয়ে গেছে।
বিজলির চমক অনেকটাই মিইয়ে গেছে। চারপাশ এখনো গাঢ় অন্ধকারে ঢাকাপড়ে আছে। মাঝেমাঝে মেঘের হালকা গর্জন ছাড়া চারপাশ একেবারেই নিস্তব্ধ। রাত কতোটা গড়িয়েছে দুজনের কোনোই ধারণা নেই। তবুও পুকুরপাড় ছেড়ে যেতে ইচ্ছা করছেনা। কিন্তু ঘরে তো ফিরতেই হবে। তবে ফেরার সময় ওরা লুঙ্গী, শাড়ি, পেটিকোট, ব্লাউজ কোনোটাই খুঁজে পেলোনা। দুজনের লাজ-শরমের সাথে সাথে সেগুলিও কখন যেনো পুকুরে তলীয়ে গেছে।

Post a Comment

0 Comments